বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪
বাংলাদেশে থেকে অনেক প্রবাসী কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়া যায়। কাজের ভিসার জন্য প্রথমে আবেদন করতে হবে। আবেদন করলে তারা ওয়ার্ক পারমিট দিবে। এই ভিসার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া যেতে হবে। এজন্য প্রথমে ভিসা এজেন্সিতে আবেদন করবেন। অনেক সময় সরকারি ভাবে অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসার নিয়োগ দেওয়া হয়। কাজের দক্ষতা, অভিজ্ঞা ও যোগ্যতার মাধ্যমে এখানে আবেদন করতে হবে।
বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিঃ (বোয়েসেল) এই ওয়েবসাইটে অস্ট্রেলিয়ার সরকারি ভিসার নিয়োগ দেওয়া হয়। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে নোটিশ বোর্ডে যেতে হবে। সেখানে বিভিন্ন কাজের নিয়োগ দেখা যাবে। সেই নিয়োগে কাজের ধরন, ভিসা খরচ ও আবেদনের প্রক্রিয়া দেওয়া থাকে। বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা সম্পর্কে জেনেন্নেওয়া যাক।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা
অর্থনেতিক দিক দিয়ে এই দেশ অনেক উন্নত। এখানে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসে। এছাড়া এই দেশে ভ্রমণ, শিক্ষা ও চিকিৎসার জন্য আসা যাবে। এখন অস্ট্রেলিয়ার সকল ভিসা পাওয়া যাবে। অস্ট্রেলিয়া কাজের জন্য অনেক ধরনের ভিসা আছে। এই পোস্টে সেই সকল ভিসার দাম, ভিসার নাম ও যেতে কত টাকা লাগবে এই বিষয়ে বিস্তারিত শেয়ার করা হয়েছে। সেই সাথে ভিসা কিভাবে পাবেন বা ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করতে হয় এই সকল বিষয় এই পোস্টে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪
২০২৪ সালের দিকে অস্ট্রেলিয়াতে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ এখন উন্নত কাজ ও ভালো মানের বেতনের আশায় অস্ট্রেলিয়াতে আছে। শ্রমিক থেকে শুরু করে কোম্পানির চাকরি পাওয়া যায় এখানে। তবে এই দেশে আসার পূর্বে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসতে হবে। কাজের কোণ দক্ষতা না থাকলে কোনো ভাবেই কাজ পাওয়া যাবে না। সরকারি ও বেসরকারি দুই সংস্থার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া যাবে। সরকারি ভিসা খুব কম পাওয়া যায়। তবে এই ভিসার দাম অনেক কম। আর বেসরকারি ভিসা প্রায় সময় পাওয়া যায়। তবে বেসরকাই ভাবে ভিসা বানাতে অনেক টাকা লাগে।
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসার ক্যাটাগরি
ভালো মানের কাজ ও বেতনের জন্য বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া অনেক জনপ্রিয়। সাধারণ কাজ থেকে উচ্চমানের কাজে চাকরি পাওয়া যাবে এই দেশে। তবে এই ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ভর করে। কেননা একজন অশিক্ষিত বা নন শিখিত ব্যাক্তি কোনো বড় কোম্পানিতে বা অফিসে কাজ করতে পারবে না। তাই তাদের জন্য ছোট কোম্পানিতে কাজের ব্যবস্থা রয়েছে। সাথে এই সকল কাজ করে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বেতন পাওয়া যাবে।
- ক্লিনার ভিসা
- হোটেল ভিসা
- জব ভিসা
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
- ড্রাইভিং ভিসা
- সিজনাল ভিসা
- নন সিজনাল ভিসা
- কৃষি ভিসা
- কোম্পানি ভিসা
- শ্রমিক ভিসা লেভার ভিসা
- বিজনেস ভিসা
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা পেতে কত টাকা লাগে
অস্ট্রেলিয়াতে অনেক ধরনের ভিসা আছে। এই সকল ভিসার ধরনের উপর ভিসার দাম নির্ভর করে। যারা নন শিক্ষিত তাদের জন্য সাধারণ মানের কাজ রয়েছে। যেমন ক্লিনার, রেস্টুরেন্ট, হোটেল ইত্যাদি ভিসা। এই সকল ভিসার দাম ৫ লাখ থেকে ৬ লাখ টাকা। এই দেশের ড্রাইভিং কাজের মান অনেক ভালো ৬ থেকে ৭ আলখ টাকায় ড্রাইভিং ভিসা পাওয়া যাবে। এখান কার বড় কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ রয়েছে। এই ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
এই সকল ভিসা পেতে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা লাগবে। অস্ট্রেলিয়াতে মেকানিকাল, ইলেকট্রিকাল ও ইলেক্ট্রনিক্স কাজের ভিসাও পাওয়া যাবে। এই ভিসা গুলোর দা, ৯ থেকে ১০ লাখ টাকা। ভিসা জন্য শিক্ষিত কর্মি নেওয়া হয়। কম দামের ভিসায় অস্ট্রেলিয়া আসলে কৃষি কাহ, লেভারের কাজ, শ্রমিকের কাজ ও সাধারণ মানের কোম্পানির কাজ পাওয়া যাবে। সাধারণত অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসা পেতে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা লাগে।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসার দাম কত
বৈধ ভাবে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে ভিসা বানাতে হবে। আর এই ভিসার দাম ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করে। অস্ট্রেলিয়াতে কাজের জন্য অনেক ভিসা রয়েছে। সাধারণ মানের ভিসার দাম ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা। বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া উন্নতমানের কাজের ভিসার দাম ৭ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা। এই সকল ভিসায় বিভিন্ন কোম্পানি বা বড় বড় অফিসে চাকরি করা যাবে। এর সাথে শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগবে। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার ভিসার দাম ৬ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসার নিয়োগ ২০২৪
অনেক সময় অস্ট্রেলিয়া থেকে বাংলাদেশে কাজের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়। এই নিয়োগে যোগ্যতা সহ আবেদন করতে হবে। এরপর সিলেক্ট হলে সেখানে কাজ দেওয়া হবে। অস্ট্রেলিয়াতে নতুন কোনো প্রজেক্ট শুরু হলে বাড়তি শ্রমিকের জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে ভিসার নিয়োগ দিবে। এই নিয়োগ গুলো বোয়েসেলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। সেই নিয়োগে কাজের যোগ্যতা, খরচ ও আবেদন সম্পর্কে দেওয়া থাকে। কোথা থেকে আবেদন করতে হবে সেই গুলো ঐ নোটিশে পেয়ে যাবেন।
শেষ কথা
বাংলাদেশের বিভিন্ন ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা বানাও যাবে। তবে ভিসা আবেদনের পূর্বে ঐ সকল এজেন্সি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিবেন। ভিসার দাম বিভিন্ন ভিসা সংস্থার থেকে যাচাই করবেন। আর কম খরচে ভিসা পেতে অবশ্যই সরকারি ভসা ভিসা বানাতে হবে। এজন্য বোয়েসেলের সাথে যোগাযোহ করুন। আশা করছি বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
.আমি অস্ট্রেলিয়া যেতে ছাই কাজের ভিসা আবেদন করতে চাই লেবার কাঠমিস্ত্রি কাজ কৃষি কাজ কাজ হলেহবে
দুঃখিত, এখানে কোনো ভিসা আবেদন করা হয় না। এখান থেকে ভিসা সম্পর্কিত সকল তথ্য পাওয়া যাবে। যেকোনো দেশের ভিসা আবেদনের জন্য বাংলাদেশি এজেন্সিদের সাথে যোগাযোগ করু। ধন্যবাদ।