বাংলাদেশ থেকে ইন্ডিয়াতে ভ্রমণের জন্য যেতে টুরিস্ট ভিসা বানাতে হবে। ভারত ও বাংলাদেশ পাশা-পাশি দেশ হওয়ায় ইডিয়ান ভিজিট ভিসার দাম অনেক কম। কিন্তু অন্য কোনো দেশ থেকে ভারতের ভিজিট ভিসা বানাতে লাখ লাখ টাকা লাগতে পারে। সাধারণত বাংলাদেশে ভারতের ভিজিট ভিসার দাম ৮০০ থেকে ২০০০ টাকা। তবে কিছু এজেন্সি অনুযায়ী ১০০০ থেকে ২৫০০ হাজার টাকা…
কাজ, ভ্রমণ, শিক্ষা ও চিকিৎসার জন্য মালয়েশিয়ার ভিসা পাওয়া যায়। এই ভিসার ধরনের উপর এর দাম নির্ভর করে। মালয়েশিয়াতে কাজের জন্য অনেক ক্যাটাগরির ভিসা আছে। সাধারণত এই দেশে বেশির ভাগ মানুষ কাজের জন্য আসে। মালয়েশিয়াতে এখনো অনেক বাংলাদেশি প্রবাসী কাজ করতেছে। এজন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বানাতে হবে। মালয়েশিয়ার কাজের ভিসার দাম ৫ লাখ থেকে ৭…
কানাডাতে কাজ করার জন্য ঐ দেশের সরকার থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে হবে। এই ভিসায় অনেক ধরনের কাজ রয়েছে। কানাডার কোম্পানির হয়েও কাজ করা যাবে। সরকারি ও বেসরকারি উভয় ভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বানাতে পারবেন। সরকারি ভাবে ভিসা কম, কিন্তু খরচও অনেক কম। এদিকে বেসরকারি ভাবে ভিসা বেশি, খরচও অনেক বেশি। তাই কানাডা ওয়ার্ক পারমিট…
কানাডা ইউরোপের বাইরের দেশ হয়েও সব দিক থেকে প্রভাবশালী। এখানে উচ্চশিক্ষা, উন্নতমানের চাকরি ও ভ্রমণের জন্য সুন্দর সুন্দর দর্শনিয় স্থানের অভাব নেই। তবে এখানে আসতে খরচ ও ভিসার দাম অনেক। এই দেশে আসতে যত টাকা লাগবে, সেই টাকায় ইউরোপের অন্য দেশেও যাওয়া সম্ভব। ভিসা ক্যাটাগরি, কাজের ধরন ও এজেন্সিদের উপর ভিসার মূল্য নির্ভর করে। সাধারণত…
বর্তমানে অনেক প্রবাসী কাজের উদ্দেশ্য অস্ট্রেলিয়াতে আসে। তবে যারা নতুন বা যাওয়ার জন্য আগ্রহী তাদের অনেকের এই দেশে আসতে কত টাকা খরচ হবে এই বিষয়ে জানা নেই। অস্ট্রেলিয়াতে আসার পূর্বে প্রথমে এই দেশের ভিসা সম্পর্কে জানতে হবে। বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার সকল ভিসা চালু আছে। এখানে কাজের জন্য অনেক ধরনের ভিসা পাওয়া যাবে। যাদের আবেদন খরচ ও…
বাংলাদেশে থেকে অনেক প্রবাসী কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়া যায়। কাজের ভিসার জন্য প্রথমে আবেদন করতে হবে। আবেদন করলে তারা ওয়ার্ক পারমিট দিবে। এই ভিসার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া যেতে হবে। এজন্য প্রথমে ভিসা এজেন্সিতে আবেদন করবেন। অনেক সময় সরকারি ভাবে অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসার নিয়োগ দেওয়া হয়। কাজের দক্ষতা, অভিজ্ঞা ও যোগ্যতার মাধ্যমে এখানে আবেদন করতে হবে। বাংলাদেশ ওভারসিজ…
ইন্ডিয়ার টুরিস্ট ভিসার জন্য প্রথমে একটি পাসপোর্ট বানাতে হবে। আর পুরাতন পাসপোর্ট থাকলে, তার মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস থাকতে হবে। এরপর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনের জন্য আবেদন ফি ও ভিসার চার্জ দেওয়া লাগবে। ভিসা প্রসেসিং ফি নেওয়া হবে না। এরপর ব্যাক্তিগত তথ্য ও বিভিন্ন ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি…
এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের জন্য যেতে টুরিস্ট ভিসা লাগবে। এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট, যা ছাড়া বিদেশে যাওয়া যাবে না। এমন জি বিদেশ যাওয়ার পর ভিসা যদি অবৈধ বা ডুপ্লিকেট প্রমাণিত হয় তাহলে টাকা জেলে বন্দি রাখা হবে। এজন্য তার শাস্তিও হতে পারে। তাই ভিসা বানানোর জন্য বিশেষ ভাবে সতর্ক থাকতে হবে। যদি কেউ…
এক দেশে থেকে অন্য দেশে যেতে ভিসা বানাতে হবে। বেশ কয়েক ধরনের ভিসা রয়েছে। যেমন কাজের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, জব ভিসা বা কোম্পানি ভিসা ইত্যাদি। ভ্রমণের জন্য টুরিস্ট ভিসা বা ভিজিট ভিসা। পড়াশুনা করার জন্য স্টুডেন্ট ভিসা। চিকিৎসা করার জন্য মেডিকেল ভিসা। এই সকল ভিসার আবেদন করতে বেশ কিছু ডকুমেন্ট লাগবে। ভিসার ধরনের উপর…